Sheikh Ahmadullah

Actor Images

আহমাদুল্লাহ, যিনি শায়খ আহমাদুল্লাহ নামে অধিক পরিচিত, একজন বাংলাদেশী ইসলামি ব্যক্তিত্ব, আলোচক ও সক্রিয় সামাজিক কর্মী।[১][২] তিনি আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি জাপান, ভারত ও আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানের দাওয়াতি কাজে অংশগ্রহণ করেছেন।[৩] এছাড়াও তিনি আইকিউএ.ইনফো নামে একটি ইসলামি প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠা করেছেন।[৪] তিনি বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের ভূমিপল্লী জামে মসজিদের খতিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।[৫][৬][৭] প্রারম্ভিক জীবন আহমাদুল্লাহ ১৯৮১ সালের ১৫ ডিসেম্বর লক্ষ্মীপুর জেলার সদর উপজেলার বশিকপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন[৮] এবং মাতার নাম মোসাম্মাত দেলোয়ারা বেগম।[৯] আহমাদুল্লাহর পিতা ব্যবসায়ী এবং মাতা গৃহিণী ছিলেন, ছয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয় ছিলেন। আহমাদুল্লাহর নিজের তিনটি পুত্র ও একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। শিক্ষাজীবন তিনি শিশু অবস্থায় তার পিতা, মাতা ও চাচার থেকে বাল্যশিক্ষা লাভ করেন। এরপর নিজ গ্রামের বশিকপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। এরপর মাইজদীর নিকটবর্তী হরিনারায়ণপুরের দানাপুর কওমি মাদ্রাসায় নূরানির প্রাথমিক তিন জামাত এবং লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ বোয়ালিয়া কওমি মাদ্রাসায় উর্দু ভাষা শিক্ষালাভ করেন। এরপর ফয়জুল উলুম কওমি মাদ্রাসা হাতিয়ায় ভর্তি হোন, এখানে মুফতি ফয়জুল্লাহ শাগরিদ মুফতি সাইফুল ইসলামের নিকট মিজান নাহবেমির শিক্ষা গ্রহণ করেন। এই শিক্ষক তার নাম আহমাদ হুসাইন থেকে পরিবর্তন আহমাদুল্লাহ রেখে দেন।[১] ১৯৮৮ সালের বন্যায় হাতিয়া অঞ্চল ক্ষতিগ্রস্ত হলে আহমাদুল্লাহ নোয়াখালী ত্যাগ করে চট্টগ্রামের দারুল উলুম হাটহাজারী মাদ্রাসায় ভর্তি হন। এই মাদ্রাসায় তিনি মুফতি শহিদুল্লাহর শাখরেদ ও খাদেম ছিলেন। এছাড়াও এই মাদ্রাসায় জাকারিয়া আবদুল্লাহ ও আনাস মাদানীর সহপাঠি ছিলেন। হাটহাজারী পড়ার পর তিনি যশোরের দড়াটানা কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি হোন এবং এই মাদ্রাসার অধীনে বেফাক বোর্ডের সানুবিয়াহ পরীক্ষায় (এইচএসসি সমতুল্য) পরীক্ষায় ১০তম স্ট্যান্ড, মিশকাত ক্লাসে ৩য় স্ট্যান্ড এবং দাওরায়ে (মাস্টার্স) ক্লাসে ২য় স্ট্যান্ড করে। সর্বশেষে খুলনা দারুল উলুম কওমি মাদ্রাসা থেকে ইফতা সম্পন্ন করেন।[১]It is a long established fact that a reader will be distracted by the readable content of a page when looking at its layout. The point of using Lorem Ipsum is that it has a more-or-less normal distribution of letters, as opposed to using 'Content here, content here', making it look like readable English. Many desktop publishing packages and web page editors now use Lorem Ipsum as their default model text, and a search for 'lorem ipsum' will uncover many web sites still in their infancy. Various versions have evolved over the years, sometimes by accident, sometimes on purpose (injected humour and the like). Read More

castcrew

15th December 1981

Bashikpur

Programs/Series Sheikh Ahmadullah

Home

Programs

Series

Live TV